পঞ্চগড় চাকলাহাট ইউনিয়নের ভূমি অফিস থেকে মাত্র ২০০ গজ দূরে রাতের আঁধারে কুরুম নদী থেকে অবৈধ্য ভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ সূত্রে সরে জমিনে গিয়ে পাওয়া যায় বালি উত্তোলনের আলামত। এ বিষয়ে স্থানীয় ভূমি কর্মকর্তা মোঃ ইউসুফ আলী, ক্যামেরার সামনে কথা বলতে অনিচ্ছুক প্রকাশ করে ,এবং তিনি বলেন কয়েকবার স্থানীয় বালু ব্যবসায়ী মোঃ আবেদ আলী, কে বারণ করলেও তিনি রাতের আঁধারে তার আরো কয়েকজন সহযোগীদের নিয়ে অবৈধভাবে নদী থেকে বালু উত্তোলন করেই যাচ্ছেন। এ বিষয়ে আমি পঞ্চগড় সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার কে অবগত করেছি। এবার তার বিরুদ্ধে আইন আনুক ব্যবস্থা গ্রহণ করতেই হবে, যেহেতু আবেদ আলি আমাদের বাধা নিষেধ কিছুতেই মানছে না। অন্যদিকে দেখা গেছে বালু উত্তোলনকারী আবেদ আলী ও তার লোকজন কৃষি জিম নষ্ট করে রাতের আঁধারে ট্রাক্টর দিয়ে বালু বহন করার কারণে কৃষি জমি নষ্ট হয়েছে। এছাড়াও কুরুন নদী থেকে অবৈধভাবে বালুর উত্তোলন করার কারণে দুপাশের কৃষি জমি ভেঙ্গে পড়ছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ ও রয়েছে। স্থানীয়দের দাবি এসব অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ না করলে ভবিষ্যতে নদীর দু’পাশে আমাদের জমি নদীতে ভেঙ্গে পড়বে।