অভিযোগ সূত্রে জানা যায় পঞ্চগড় মাগুরা ইউনিয়নের ধনিপাড়া সর্বজনীন হরি মন্দিরের সভাপতি জানান নিম্ন তফসিলভুক্ত ৫ শতক জমি উপরোক্ত এক দুই ও তিন নং বিবাদীগন বিগত ০৭/০৩/২০১১ তিন তারিখে মাগুরা ধনিপাড়া সর্বজনীন হরি মন্দিরের সভাপতি ও সম্পাদকের সমন্বয় মন্দিরের নামে রেজিস্ট্রি করে দেয়।
যার দলিল নং ১৪১০ দীর্ঘদিন যাবত উক্ত মন্দিরে মাগুরা ইউনিয়নের সকল হিন্দু সম্প্রদায় ধর্মীয় সকল ধরনের পূজা সহ অনুষ্ঠান সম্পুন্ন করে আসছে। দীর্ঘদিন উক্ত মন্দিরটি স্থাপিত থাকায় কিছু অজ্ঞাত নামা কুচক্রীমূলক কর্মকাণ্ডে বিবাদীগণ লোভের বশভূত হয়ে চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র করে উক্ত জমি দখলের পায়তারা করছে।
ঘটনার দিন অর্থাৎ ৮-৬-২০২৪ ইং তারিখে সময় আনুমানিক বিকাল ৩ টার সময়, প্রধান বিবাদী শিবির রাম বর্মন, (৪৯),সহ সুধীর বর্মন (৪৫), চয়ন চমকা (৩৭), সবার পিতা মৃত ধীরকান্ত বর্মন। শ্যামল বর্মন (৩২), পিতা মৃত রবীন্দ্র বর্মন, সুবাশ চন্দ্র বর্মন ( ৫৫), পিতা সাধুরাম বর্মন, শান্ত বর্মন (৩৫), পিতা মৃত রবীন্দ্র বর্মন, এরা সকলেই মাগুরা ইউনিয়নের ধনিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
এরা সবাই মিলে পরিকল্পিত ভাবে গায়ের জোরে হাতে লাঠিসোটা , ও দেশীয় অস্ত্র সহ মন্দিরটি চতুর্পাশে ঘেরা দিয়ে অবৈধ্য ভাবে দখল করে কিছুক্ষণ পর সংবাদ পেয়ে মন্দিরের সভাপতি বাদী সন্তোষ বর্মন (৫০), বাধা দিলে তাদের সকলের উপর চড়াও হয়ে হুমকি প্রদান করে বিবাদী বাহিনী।
বাদীরা কোন ঝগড়া বিবাদে না গিয়ে আইনের শরণাপন্ন হয়ে পঞ্চগড় সদর থানায় একটি অভিযোগ আনায়ন করেন।
তবে এ বিষয়ে বিবাদীর সাথে কথা হলে বিবাদীদের পক্ষ থেকে শ্যামল বর্মন বলেন, হরি মন্দিরের বিষয়ে প্রশাসন দপ্তর থেকে শুরু করে সব জায়গায় আমরা অভিযোগ দিয়েছিলাম কিন্তু আমাদের কথা কেউ শোনেনি চ্যেয়ারম্যান ও সদর থানার ওসি মোটা অংকের টাকা ঘুষ নিয়ে বিষয়টি ধামাচাপা দিয়েছে।
প্রকাশক ও সম্পাদক : জাহাঙ্গীর আলম বাবু
মোবাইল : ০১৭১১৩১১০৭৪-০১৫৫৬৮১৮৬৮০
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : পশ্চিম শেওড়াপাড়া ইকবাল সরণি মিরপুর ঢাকা কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত