চট্টগ্রামের আকবর থানাধীন বিশ্ব কলোনী সাকিন জি,ব্লক কাঁচা বাজারস্হ আসামীর মালিকাধীন মুদির দোকান মাসুমা ষ্টোর এর ভিতরে গত ৩১/০১/২০২৫ ইং তারিখ দুপুরে অনুমান ১২.৪৫ ঘটিকার সময় তাবাসসুম(৪.৫) নামে শিশু কন্যা আসামীর দোকানে কিছু একটা কিনতে গেলে কৌশলে আনোয়ার নামে ব্যাক্তি তার মালিকাধীন দোকানে ভিতরে শিশু কন্যা কে ডেকে নিয়ে ধর্ষন করে ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হয়ে গেলে শিশু কন্যা তাবাসসুমের মা গত ০১.০২.২০২৫ তারিখ আকবর থানায় গিয়ে ঘটনার বিস্তারিত বর্ননা দেন। ভিকটিম তাবাসসু মা বাদী হয়ে আকবর শাহ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতনে আইনে ধর্ষনকারী আনোয়ার কে আসামী করো মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং-১ তাং ০১.০২.২০২৫ ধারাঃ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ (সংশোধনী-২০২০ এর ৯(৪) (খ) মামলা রুজু করা হয়।
এ সমাজে এমন নির্মম নিষ্ঠুর হৃদয়ের মানুষ কিভাবে বসবাস করে। এ সমাজে এমন ধর্ষণের ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে। আছিয়ার মতো একটা মেয়েও ধর্ষিত হয়ে মৃত্যুের পথ যাত্রী এর জবাব দেবে কে?
আকবর শাহ থানা এলাকায় এরকম নিষ্ঠুর ঘটনা আগেও আমরা দেখেছি। আমাদের সুন্দর সমাজটা কে কলুষিত করছে। এসব ধর্ষক কুলাঙ্গার দের পক্ষ নিয়ে কোটে মিথ্যা বানোয়াট কথা বানিয়ে উকিল দাঁড়িয়ে আসামী জামিন নেওয়ার চেষ্টা করে। তখন অপরাধীরা ছাড়া পায়। তাহলে অপরাধ করার সুযোগটা কারা দেয়। এধরনের অপরাধী ধর্ষকদের বিচার করে ফাঁসি দেওয়া উচিৎ। সবচাইতে ভালো হত দিবালোকে প্রকাশ্য এসব ধর্ষকদের বিচার করা তাহলে একজনের অপরাধের শাস্তি দেখে অন্য ধর্ষকরা ভালো হয়ে যেত।তখন শিশু তাবাসসুম মতো অন্য কোন শিশু ধর্ষিত হতো না। শিশু তাবাসসুম এর পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। মামলার বাদী ভিকটিম তাবাসসুম এর মা রুনা আকতার মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়,আইন মন্রনালয়,পুলিশ আইজি,চট্টগ্রামের ডি,আই,জি সহ সকল উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট আকুল আবেদন জানাচ্ছে অপরাধীর কঠিন শাস্তির জোর জানান।
প্রকাশক ও সম্পাদক : জাহাঙ্গীর আলম বাবু
মোবাইল : ০১৭১১৩১১০৭৪-০১৫৫৬৮১৮৬৮০
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : পশ্চিম শেওড়াপাড়া ইকবাল সরণি মিরপুর ঢাকা কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত