ব্যবসার প্রতিহিংসার জের ধরে মেসার্স এস কে ট্রেডার্স এর মালিক মুহাম্মদ শাহ আলম ও তার কর্মচারীদের মিথ্যা মামলায় ফাসানোর অভিযোগ করেন বিবাদী পরিবার।
বিবাদী পরিবার সাংবাদিকদের বলেন মোঃ আব্দু-ছত্তারের সাথে তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে মনমালীন চলে আসতেছে দীর্ঘদিন সে সুবাদ ছত্তারের ভাড়াটিয়া মহিলা মোছাম্মৎ শারমিন আক্তার কে বাদী করে মাননীয় মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট ২নং আদালতে ব্যবসায়ী মোঃ শাহ আলম সহ মোট ৫ জনকে আসামি করে একটি ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের করেন যার সি. আর মামলা নং ৩৯৬/২০২৫ইং ওই মামলায় বর্তমানে ব্যবসায়ী মোহাম্মদ শাহ আলম হাজতে রয়েছে।
অভিযোগের ভিত্তিতে সাংবাদিকরা চাক্তাই ভেড়া মার্কেট ছত্তারের ভাড়াঘর এলাকায় অনুসন্ধানী তদন্তে গেলে ছত্তারের ভাড়াটিয়া ইনচার্জ সাংবাদিকদের বলেন মেসার্স এস কে ট্রেডার্স এর মালিক নাকি চত্বরের ভাড়া ঘরে তার কর্মচারীদের নিয়ে ব্যাচেলার ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকতেন,
তবে ওই মহিলার সাক্ষাৎকারে সন্দেহজনক হওয়া সাংবাদিকরা প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষাৎকার নেন প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষাৎকারে উঠে আসে এই ধরনের কোন ঘটনা তাদের চোখে পড়ে নাই।
অন্যদিকে মোহাম্মদ শাহ আলম ও তার কর্মচারীদের বাসায় গেলে তদন্তে উঠে আসে এক নজরবিহীন তথ্য, তার ছেলে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করলেন নগরীর সিডি এ-আবাসিক এলাকায় আমার বাবা মোহাম্মদ শাহ আলমের তিনতলা বাড়িতে থাকার মানুষ নাই, আমার বাবা কেন টিন সেটের একটি ব্যাচেলার ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকবেন। তবে এটা আসলে রহস্যজনক বলে মনে হয়।
অন্যদিকে ৪ নং বিবাদী মোঃ হারুনের বাসায় সাংবাদিকরা তথ্য নিশ্চিত করতে গেলে,মোঃ হারুনের জমিদার বলেন আমার ভাড়াটিয়া হারুন সাত বছর যাবত আমার ভাড়া বাসায় থাকেন। এরকম একটি ভদ্র পরিবারের একজন লোক ব্যাচালার ভাড়া বাসায় ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকবে এটা কখনো বিশ্বাসযোগ্য নয়,নিশ্চয়ই এটি একটি সাজানো নাটক।
অন্যদিকে ৫নং বিবাদী মুহাম্মদ হুমায়ুন কবিরের বাসায় সাংবাদিকরা তথ্য নিশ্চিত করতে গেলে উঠে আসে আরেকটি মজার তথ্য মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির পশ্চিম মাদারবাড়ি তার নিজের বাসভবনে থাকেন সে বাসা বাড়িতে থাকতে যাবে কেন এমন প্রশ্ন করেন তার প্রতিবেশি এবং তার ভাড়া বাসায় ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকেন অনেকে,সে যাবে আবার ব্যাচালার বাসায় ভাড়াটিয়া হতে এটি হাস্যকর ছাড়া আর কিছু নয়।
তাই তারা বলেন এটা একটা সাজানো নাটক করা হয়েছে বলে দাবি করে এ-ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আসল অপরাধীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান বিবাদী পরিবার
এ-ব্যাপারে তথ্য নিশ্চিত করতে মামলার বাদী- শারমিন আকতার কে সাংবাদিকরা ফোন দিলে তিনি বলেন মুরগী নিয়ে ঝামেলা হইয়াছে,
সে সুভাদে বিবাদী মুহাম্মদ শাহ আলমের চট্টগ্রামে ২/৩ টা বাড়ি থাকার পরেও তিনি টিন সেট ভাড়া ঘরে কেন থাকে জানতে চাইলে তিনি বলেন মাসে একবার আসে। অন্যদিকে সাংবাদিকের সাথে দেখা করার জন্য মরিয়া মামলার বাদী শারমিন আক্তার।
প্রকাশক ও সম্পাদক : জাহাঙ্গীর আলম বাবু
মোবাইল : ০১৭১১৩১১০৭৪-০১৫৫৬৮১৮৬৮০
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : পশ্চিম শেওড়াপাড়া ইকবাল সরণি মিরপুর ঢাকা কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত